এক জানালার পাশে অপেক্ষার দীর্ঘশ্বাস... দুটি হৃদয়ের অব্যক্ত কথা... শৈশবের রঙিন স্বপ্নে আঁকা ভুলের নকশা, যা আজও মুছে যায়নি। কী সেই না বলা ব্যথা, যা দুটি জীবনকে দূরে সরিয়ে রেখেছে? জানতে চোখ রাখুন 'অপেক্ষার জানালায়'।
অপেক্ষার জানালায়, মোবারক, মাশরি, বাংলা প্রেমের গল্প, অপূর্ণ প্রেম, ভালোবাসার গল্প, Sad love story, Bangla blog, waiting for love,
জীবনের পথে চলতে চলতে এমন কিছু মুহূর্ত আসে, যখন আমরা থমকে দাঁড়াই, পুরোনো দিনের দিকে ফিরে তাকাই। সেইসব দিন, যা হয়তো আর কোনোদিন ফিরে আসবে না, কিন্তু তাদের স্মৃতি আজও আমাদের হৃদয়ের গভীরে কোথাও না কোথাও জীবন্ত থাকে। 'অপেক্ষার জানালায়' তেমনই এক স্মৃতির আনাগোনা, তেমনই দুটি মানুষের গল্প, যাদের ভালোবাসা সময়ের স্রোতে দিক হারিয়েছে।
ভাবুন তো, সেই ছোটবেলার কথা, যখন খেলার সাথীই ছিল আপনার সবচেয়ে কাছের বন্ধু, যখন একটি মিষ্টি হাসিই দিনের সব কষ্ট ভুলিয়ে দিত। মোবারক আর মাশরির গল্পটা সেই নিষ্পাপ শুরুতেই বাঁধা। একই উঠোনে বেড়ে ওঠা দুটি ছেলে-মেয়ে, যাদের মধ্যে কখন যে এক গভীর ভালোবাসার জন্ম হয়েছিল, তা হয়তো তারা নিজেরাও টের পায়নি। সেই লুকোচুরি খেলা, সেই প্রথম স্পর্শ, সেই না বলা কথা – তাদের ছোট ছোট মুহূর্তগুলোই যেন ভবিষ্যতের এক রঙিন ক্যানভাস তৈরি করেছিল।
কিন্তু জীবন তার নিজস্ব পথে চলে। নিয়তির খেলায় কখন যে সম্পর্কের সমীকরণ বদলে যায়, তা আমরা হয়তো বুঝতেই পারি না। মোবারক আর মাশরির জীবনেও তেমনই এক বাঁক এসেছিল। দুটি ভিন্ন পথের হাতছানি, সময়ের দূরত্ব আর কিছু সামাজিক বাধ্যবাধকতা তাদের ভালোবাসার মাঝে এক অদৃশ্য দেওয়াল তুলে ধরেছিল। তাদের দুটি পৃথিবী আলাদা হয়ে গিয়েছিল, কিন্তু তাদের হৃদয়ের অন্তঃস্থলে কি সেই পুরোনো টান আজও বিদ্যমান?
'অপেক্ষার জানালায়' আমরা সেই না বলা কথাগুলোর দিকেই ফিরে তাকাবো। দেখবো, কিভাবে শৈশবের প্রেম সময়ের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে না পেরেও হৃদয়ের গভীরে এক গভীর ক্ষত সৃষ্টি করে যায়। মোবারক আর মাশরির বিচ্ছিন্নতার পর তাদের জীবন কোন পথে হেঁটেছে? তাদের নতুন সম্পর্কে কি সেই পুরোনো ভালোবাসার ছায়া পড়েছে? আর সবচেয়ে বড় প্রশ্ন, আজও কি তাদের কেউ সেই অপেক্ষার জানালায় দাঁড়িয়ে আছে – অন্যজনের একটি স্নিগ্ধ হাসির আশায়, একটি পরিচিত কণ্ঠ শোনার ব্যাকুলতায়?
আসুন, আমরাও সেই অপেক্ষার সঙ্গী হই। 'অপেক্ষার জানালায়' উঁকি দিয়ে দেখি, দুটি হারিয়ে যাওয়া হৃদয়ের অব্যক্ত বেদনা আর না পাওয়া ভালোবাসার করুণ চিত্র। হয়তো এই গল্পের কোনো এক অংশে আপনিও খুঁজে পাবেন আপনার ফেলে আসা দিনের প্রতিচ্ছবি।
জীবনের কিছু গল্প থাকে যা সময়ের সাথে সাথে আরও গভীর হয়, যেখানে প্রতিটি মুহূর্ত যেন এক একটি নক্ষত্র, যা ভালোবাসার আকাশে চিরকাল জ্বলজ্বল করে। মোবারক আর মাশরির গল্পটা ঠিক তেমনই, এক অবিনশ্বর প্রেমের উপাখ্যান যা শুরু হয়েছিল শৈশবের নিষ্পাপ দিনগুলোতে, আর আজও তা অপেক্ষার জানালায় উঁকি দিয়ে চলে।
ছোট্ট মোবারক আর মাশরি, একই উঠোনে বেড়ে ওঠা দুই প্রাণ। খেলার ছলে কখন যে তাদের মনে ভালোবাসার বীজ অঙ্কুরিত হয়েছিল, তা তারা নিজেরাও জানত না। মাশরির হাসিতে মোবারকের দিন শুরু হতো, আর মোবারকের দুষ্টুমি ভরা চোখে মাশরি খুঁজে পেত এক ভিন্ন জগৎ। পুতুল খেলা থেকে শুরু করে স্কুলের ব্যাগ কাঁধে নিয়ে পথচলা, প্রতিটি পদক্ষেপে ছিল তাদের অটুট বন্ধন। সেদিনের সেই ছোট্ট হাত ধরা, লুকোচুরি খেলার আড়ালে লুকিয়ে থাকা নিষ্পাপ চাহনি, আর একে অপরের জন্য ছোট্ট ছোট্ট ত্যাগের গল্পগুলোই তাদের ভালোবাসার ভিত্তি গড়ে তুলেছিল। তাদের প্রেম ছিল অনেকটা বসন্তের প্রথম ফুলের মতো, স্নিগ্ধ, সুগন্ধময় আর অনাবিল।
বয়স বাড়ার সাথে সাথে তাদের ভালোবাসা আরও পরিপক্ক হলো। কৈশোরের দুরন্ত দিনগুলোতে তাদের প্রেম ছিল যেন এক গোপন বাগান, যেখানে শুধু তারাই প্রবেশাধিকার পেত। একে অপরের স্বপ্ন, আশা, ভয় – সবকিছুই তারা ভাগ করে নিত। মোবারক জানত মাশরির ছোট্ট প্রতিটি অভিমানের কারণ, আর মাশরি বুঝত মোবারকের নীরবতার গভীর অর্থ। তাদের ভালোবাসার ভাষা ছিল নীরবতা, যেখানে চোখের ইশারাই যথেষ্ট ছিল হাজারো অব্যক্ত কথা বলার জন্য। তারা বিশ্বাস করত, তাদের পথ একটাই, তাদের পৃথিবী এক হবেই।
কিন্তু জীবন সবসময় সরল পথে চলে না। নিয়তি তাদের জন্য ভিন্ন কিছু লিখে রেখেছিল। সময়ের চাকা ঘুরতে শুরু করল, আর জীবনের প্রয়োজনে তাদের দুটি ভিন্ন পথে হাঁটতে হলো। মোবারক চলে গেল এক নতুন শহরে, এক নতুন জীবনের সন্ধানে; যেখানে তার দায়িত্ব আর স্বপ্নগুলো ছিল মাশরির পৃথিবী থেকে অনেক দূরে। আর মাশরি, তার নিজের জগতে আটকা পড়ল, যেখানে সামাজিক প্রত্যাশা আর পারিবারিক বাধ্যবাধকতা তাকে বেঁধে রাখল। তাদের পৃথিবী দুটি ভিন্ন মেরুতে বিভক্ত হয়ে গেল – এক পৃথিবী যেখানে মোবারক লড়ছে টিকে থাকার জন্য, আর অন্য পৃথিবী যেখানে মাশরি স্বপ্ন দেখছে ভালোবাসার জন্য।
দূরত্ব বাড়ল, কিন্তু ভালোবাসা কমলো না। বরং, প্রতিটি দিন, প্রতিটি রাত, প্রতিটি নিঃশ্বাসে তাদের প্রেম আরও তীব্র হলো। ফোনের স্বল্প সময়ের কথোপকথন, অগোছালো চিঠি আর নীরব দীর্ঘশ্বাসই তাদের যোগাযোগের মাধ্যম হয়ে উঠল। মাশরি জানত, মোবারক আজও তার জন্য অপেক্ষা করে, আর মোবারক অনুভব করত, মাশরির চোখে আজও তার জন্য সেই একই ব্যাকুলতা। তারা দুজনই জানত, তাদের ভালোবাসা পূর্ণতা পায়নি, তাদের দুটি পৃথিবী এক হয়নি, কিন্তু তাদের হৃদয়ের স্পন্দন আজও একই সুরে বাজে।
আজও, যখন সন্ধ্যা নামে, মাশরি তার জানালার পাশে এসে দাঁড়ায়। দৃষ্টি তার দিগন্তে হারিয়ে যায়, যেখানে সে মোবারকের ফিরে আসার স্বপ্ন দেখে। আর মোবারক, দূর শহরে বসে, তার জানালার কাঁচের ওপারে তাকিয়ে থাকে, যেখানে সে মাশরির হাসিমুখ কল্পনা করে। তাদের ভালোবাসা যেন এক অনন্ত অপেক্ষা, এক নীরব প্রতিজ্ঞা। দুটি ভিন্ন পৃথিবী, তবুও এক হওয়ার তীব্র আকাঙ্ক্ষা তাদের বাঁচিয়ে রাখে। তারা জানে না কখন এই অপেক্ষার অবসান হবে, কখন তাদের দুটি পৃথিবী এক হবে। কিন্তু তারা বিশ্বাস করে, একদিন ঠিকই তাদের ভালোবাসার পূর্ণতা আসবে, আর সেই দিন পর্যন্ত তারা অপেক্ষার জানালায় দাঁড়িয়ে থাকবে, একে অপরের জন্য। তাদের এই প্রেম যেন সময়ের ঊর্ধ্বে এক শাশ্বত সত্য, যা শুধু অনুভবে বাঁচে।
মোবারক আর মাশরির জীবন দুটি ভিন্ন স্রোতে বইতে শুরু করেছিল। ভালোবাসার সেই সোনালী সেতু ভেঙে গিয়েছিল সময়ের নির্মম আঘাতে, আর তাদের মাঝে তৈরি হয়েছিল এক অদৃশ্য দূরত্ব। মোবারক ফিরে এসে মাশরির চোখে সেই পুরোনো প্রেম খুঁজে পায়নি, সেই চেনা উচ্ছ্বাস আর ব্যাকুলতা যেন হারিয়ে গিয়েছিল সময়ের গভীরে। তাদের মাঝে কথা বলাও কমে গিয়েছিল, কেবল দু-তিনবার আনুষ্ঠানিক কথোপকথন ছাড়া দীর্ঘ সময় ধরে কোনো যোগাযোগই ছিল না। মোবারক পরিবারের চাপে বিয়ে করেছিল, আর মাশরিও তার স্বপ্নের চাকরি পেয়ে নতুন জীবন শুরু করেছিল, সেও বিয়ে করে থিতু হয়েছিল নিজের জগতে।
তবুও, মোবারকের হৃদয়ের গভীরে মাশরির জন্য সেই পুরোনো অনুভূতিগুলো আজও সযত্নে লালিত। তার নতুন জীবনে, নতুন সম্পর্কের মাঝেও, মাশরির স্মৃতি যেন এক লুকানো ক্ষত, যা মাঝে মাঝে তীব্রভাবে দগদগ করে ওঠে। মোবারক জানে, মাশরি এখন অন্য কারো জীবনসঙ্গিনী, তার নিজেরও একটি পরিবার আছে। কিন্তু মন তো আর যুক্তির বাঁধ মানে না। ভালোবাসার এই অদ্ভুত খেলায়, মোবারকের প্রতিটি নিঃশ্বাস যেন আজও মাশরির নাম জপে।
তার দিনগুলো কাটে এক অদ্ভুত শূন্যতা নিয়ে। কর্মব্যস্ততার মাঝেও, পরিচিত কোনো সুর বা হঠাৎ দেখা কোনো মুখ তাকে মাশরির কাছে ফিরিয়ে নিয়ে যায়। সে তার পুরোনো অ্যালবাম উল্টায়, যেখানে মাশরির হাসিমুখের ছবিগুলো আজও জীবন্ত। সেই ছবিগুলো তাকে মনে করিয়ে দেয় তাদের নিষ্পাপ শৈশবের কথা, কৈশোরের দুরন্ত প্রেমের কথা, আর সেই অটুট প্রতিজ্ঞার কথা যা তারা একে অপরের কাছে করেছিল। প্রতিটি স্মৃতি যেন এক একটি তীক্ষ্ণ তীর, যা তার হৃদয়ে বিঁধে যায়, কিন্তু সে সেই ব্যথাকেও ভালোবাসে, কারণ এই ব্যথাতেই মাশরির অস্তিত্ব মিশে আছে।
মোবারকের অপেক্ষা এখন আর সক্রিয় নয়। সে জানে, মাশরি আর ফিরে আসবে না, তাদের দুটি পৃথিবী আর এক হবে না। তার অপেক্ষা এখন এক নীরব, নিভৃত সাধনা। সে মাশরির সাথে কথা বলার বা তাকে ফিরে পাওয়ার স্বপ্ন দেখে না, বরং সে শুধু একবার তাকে দেখার জন্য, বা নিদেনপক্ষে তার কণ্ঠস্বরটি আরেকবার শোনার জন্য অপেক্ষা করে। এই অপেক্ষা যেন এক অদৃশ্য সুতোয় বাঁধা, যা তাকে মাশরির সাথে জুড়ে রেখেছে। যখন সে কোনো ভিড়ের মাঝে হেঁটে যায়, তার চোখ অজান্তেই পরিচিত মুখ খোঁজে। যখন ফোন বাজে, তার মনে এক ক্ষীণ আশা জাগে – যদি মাশরি হয়! কিন্তু সে জানে, এই আশাগুলো কেবলই তার মনের ভ্রম।
মোবারকের জীবন এখন দুটি ভাগে বিভক্ত। একদিকে তার বর্তমানের বাস্তবতা, তার পরিবার, তার দায়িত্ব। অন্যদিকে, তার হৃদয়ের গভীরে লুকিয়ে থাকা মাশরির স্মৃতি আর তার জন্য অনন্ত অপেক্ষা। সে তার জীবনকে ভালোবাসে, তার পরিবারকে ভালোবাসে, কিন্তু মাশরির জন্য তার ভালোবাসা যেন এক ভিন্ন মাত্রার, এক অবিনশ্বর অনুভূতি। এই ভালোবাসা তাকে কষ্ট দেয়, কিন্তু একই সাথে তাকে বাঁচিয়েও রাখে।
আজও, যখন সন্ধ্যা নামে, মোবারক তার জানালার পাশে এসে দাঁড়ায়। দৃষ্টি তার দিগন্তে হারিয়ে যায়, যেখানে সে মাশরির হাসিমুখ কল্পনা করে। সে জানে না কখন এই অপেক্ষার অবসান হবে, বা আদৌ হবে কিনা। কিন্তু সে বিশ্বাস করে, ভালোবাসার এই অনুভূতিই তাকে সম্পূর্ণ করে। মোবারকের এই প্রেম যেন সময়ের ঊর্ধ্বে এক শাশ্বত সত্য, যা শুধু অনুভবে বাঁচে, অপেক্ষার জানালায়, নীরবে, নিভৃতে। তার এই অপেক্ষা শুধু মাশরির জন্য নয়, বরং তাদের ভালোবাসার সেই পবিত্র স্মৃতির জন্য, যা সময়ের ধুলোতেও মলিন হয়নি।
প্রতিদিন দরজায় শব্দ হলেই, এখনো মনে হয় – ‘তুমি এসেছো?’
সত্যি, কিছু অপেক্ষা চিরকাল থাকে…
আজও বৃষ্টির দিন। জানালায় টুপটাপ শব্দ পড়ছে। চায়ের কাপটা ধরে রেখেছি, কিন্তু ঠোঁটে পৌঁছাচ্ছে না। এই বৃষ্টি, এই নিঃশব্দ দুপুরগুলো... খুব চেনা।
তুমি ছিলে এমন দিনগুলোর গান। আজ নেই, তবুও সুরটা বাজে।
তুমি যখন চলে গেলে, কারো ওপর রাগ করতে পারিনি। না তোমার, না নিজের। কারণ, ভালোবাসা আর বিদায় – দুটোরই ভাষা আলাদা।
তুমি বলেছিলে, "সব সম্পর্কের একটা সময় থাকে।" আমি তখনো বুঝিনি, তুমি সময় বললে ঠিক কোন সময়ের কথা বলছো।
আজ বুঝি।
তোমার প্রিয় শার্টটা এখনো ওয়ার্ডরোবের একপাশে রাখা। কেউ ছুঁয়েছে না, আমি নিজেও না। মনে হয়, হয়তো একদিন তুমি ফিরে এসে বলবে, “আরে! এটা তো খুঁজেই পাচ্ছিলাম না!”
অপেক্ষার বড় অদ্ভুত একটা রূপ আছে, না? সে বোঝে না সময়, সে মানে না বাস্তবতা।
দরজায় শব্দ হলেই বুক ধুকপুক করে ওঠে।
একেকদিন ভেবেছি, যদি সত্যিই তুমি দাঁড়িয়ে থাকো?
কিন্তু না...
পৃথিবীর সব দরজার শব্দ এক নয়।
তোমার পায়ের শব্দ আলাদা ছিল।
তবুও...
আজও একটা কাপ বাড়তি চা করি।
একটা চেয়ারে কম আলো রাখি।
একটা জানালায় আবছা পর্দা টাঙাই।
আর একটা মনের কোণায় তোমার নাম লিখে রাখি।
তুমি যদি কখনো ফিরে আসো, যেন সবকিছু ঠিক যেমন রেখেছিলে, তেমনই পাও।
কিছু অপেক্ষা থাকে…
ঠিক চিরকাল…
📩 পাঠকদের উদ্দেশ্যে কিছু কথা:
জীবনের কিছু গল্প শব্দে লেখা যায়, আর কিছু গল্প থেকে যায় অনুভবে…
আপনি যদি এই লেখাটি পড়ে একটুও থমকে যান, কিছুক্ষণ চুপ করে থাকেন, তবে জানবেন—এই গল্প ঠিক আপনার মনেই লেখা হয়েছিল।
kalpakatha360-এ আমরা চেষ্টা করি মনের ভেতরের না বলা কথাগুলো তুলে ধরতে। ভালো লাগলে একটি শেয়ার করুন, যাতে আপনার মতো আর কারো হৃদয়েও এই গল্পটা গিয়ে পৌঁছাতে পারে।
আপনার মতামত, অনুভূতি বা নিজের গল্প জানাতে কমেন্ট করতে ভুলবেন না।
আমাদের পাশে থাকুন—আপনার মনের মতো গল্পগুলো নিয়ে আমরা আবার ফিরবো।
👉 kalpakatha360.blogspot.com – শব্দের গল্প, অনুভবের ঠিকানা।
প্রেমের গল্প, অপেক্ষার গল্প, বৃষ্টির দিন লেখা, চিরকাল অপেক্ষা, হারানো ভালোবাসা, বাংলা প্রেম কাহিনি, kalpakatha360 গল্প, আবেগময় বাংলা লেখা, বিচ্ছেদ, মনের কথা, একাকিত্বের গল্প, ভালোবাসা ফিরে আসা, বৃষ্টি ও স্মৃতি, হৃদয়স্পর্শী গল্প, Bangla emotional story, Bengali breakup story, চা আর অপেক্ষা, দরজার শব্দ গল্প, চিরকাল ভালোবাসা,
🌸 আপনার মন্তব্যের জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ!
আপনার মতামত আমাদের অনুপ্রাণিত করে এবং আগামীতে আরও মানসম্পন্ন কনটেন্ট তৈরিতে সহায়তা করে।
আপনি যদি কোনো নির্দিষ্ট বিষয় বা গল্প পছন্দ করে থাকেন, জানালে ভালো লাগবে।
নিয়মিত পাশে থাকুন — আপনার সহযোগিতা ও ভালোবাসাই আমাদের এগিয়ে চলার শক্তি।
শুভ কামনায়,
✍️ কল্পকথা-৩৬০ ব্লগ টিম
https://kalpakatha360.blogspot.com